1. news@sangjogprotidin.online : ADMIN : ADMIN ADMIN
  2. info@www.sangjogprotidin.online : দৈনিক সংযোগ প্রতিদিন :
শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ০৩:০২ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "সংযোগ প্রতিদিন" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।

জোড়া খুনসহ অনেক অন্যায়ের জবাব দিতে হবে সাবেক ইউ পি চেয়ারম্যান শাহিন হাং কে

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
বিশেষ প্রতিনিধি
ইদ্রিস হাওলাদার ও শাগর হাওলাদার হত্যাকান্ড সম্পর্কে, সাতলা ইউনিয়নের জনসাধারণের একটাই প্রশ্ন? রক্ষক যখন ভক্ষক হয়, কার কাছে আমরা নিরাপদ? ক্যানো হলো এই হত্যাকান্ড? এমন অনেক প্রশ্নের জবাব খুজছেন সাতলার নিরীহ জনসাধারণ, তাদের প্রশ্ন,
আমাদের গ্রামের নিরীহদের মাঝে অন্যতম মানুষ ছিলেন ইদ্রিস হাওলাদার ও তার চাচাত ভাই শাগর হাওলাদার এরা দুজনই অনেক ভালো মনের মানুষ ছিলেন, এদের মাঝে ইদ্রিস হাওলাদার বড়ো মাপের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক, তিনি সাতলা এলাকার বহু মৎস্য চাষী ও মুরগির খামারে খাবার সরবারহকারী ছিলেন যেখানে লগ্নি করাহতো লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা। পাশাপাশি ইদ্রিস হাং এর নিজের মুর্গীর খামার ও মাছের ঘের ছিলো, এসব দখল বে-দখল নিয়ে হামলা,মামলা অগ্নি সংযোগ এর কারনে কয়েক মাস আগে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয় ইদ্রিস হাং এর পরবর্তীতে ইদ্রিসের মামলায় ততকালীন ইউ পি চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদার ও তার চাচাত ভাই কিবরিয়া, ইলিয়াস, আছাদ সহ কয়েক জনকে জেল ক্ষাটতে হয়। যেসব কারনে তাদের দন্দ দীর্ঘদিন ধরে চলছিল। মামলা হামলা ভাংচুর, অগ্নি সংযোগ জেল জরিমানা এ-সব কারনে তার সাথে মতবিরোধ ছিলো! তাই বলে একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও দুটি না-বালোক ছেলের বাবাকে নির্মম ভাবে হত্যা করতে হবে? অন্য জন তার আপন চাচাতো ভাই সাগর হাওলাদার,যার পেষা ছিল দিনমজুরের কাজ করা, ভাড়ায় একটি মটর বাইক চালিয়ে সংসার চালাতো, অল্পদিনের সংসার জিবনে তার তিন মাসের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে! মৃত্যুর সময় সাগর কেদে কেদে বলছিলেন তোমরা আমায় মেরনা, আমার ছোট্ট একটা বাচ্চা আছে তবুও তাকে মারতে হলো? রাতের আধারে, নিজের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের বিপুল পরিমান অর্থ সহ নিজবাড়ি ফেরার পথে সড়কে রশি টানিয়ে তাদের গাড়ির গতি রোধকরা হয়, পরে তাদের হত-পা ভেঙ্গে ও বুকে পেটে কুপিয়ে নারী ভুরি বের করে পায়ের রগ কেটে, একই সাথে ইট দিয়ে ইদ্রিসের মুখের দাত গুলো ও ভেঙ্গে ফেলে খুনিরা? এ-সবের উত্তর খুজছে ধর্ম বর্ন নির্ভিশেষে শান্তিপ্রিয় সাতলা বাসী। আর এ-সব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে ১নং সাতল ইউনিয়নের ততকালীন ইউ পি চেয়ারম্যান শাহিন হাওলাদারের, তিনি আমাদের সাতলা ইউনিয়নের ততকালীন চেয়ারম্যান বা সাতলার অভিভাবক ছিলেন। যার নমনিয়-তার কারনে সব সময় তার চারপাশে মানুষ রুপি হায়নাদের আনাগোনা থাকতো! এ-সবের মুল্য দিচ্ছে পুরো সাতলা ইউনিয়ন বাসী। আমি শ্রদ্ধার সাথে বলছি আইন তার নিজের গতিতেই চলবে তারা একে একে খুজে খুজে কাঠগড়ায় দার করাবেন। তবে নির্মম এই জঘন্য অপরাধের জন্য সাতলা বাসী কখনো খুনিদের ক্ষমা করবেন কিনা যা-নিনা। পরিশেষে সবার কাছে আবারো অনুরোধ থাকবে, দুষিদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির দাবি করছি। তবে কাহারো ব্যাক্তি রোশানলে নিরীহ কোন মানুষের বা তাদের যান মালের ক্ষয়ক্ষতি না হয় এ-বিষয়ে সচেষ্ট থাকবেন। অন্য দিকে মামলার প্রধান আসামি কিবরিয়া হাওলাদার গ্রেফতার হওয়াতে ও তার জবান বন্দীতে দ্রুত উঠে আসবে প্রকিত অপরাধীদের নাম। হয়রানি হবেনা কোন সাধারণ মানুষ। এ-সব প্রমান করার দায়িত্ব ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী সহ সংশ্লিষ্ট সকলের।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সংযোগ প্রতিদিন
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট