নিজস্ব প্রতিবেদক
লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজ খুলনার প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি ও অনিয়মের প্রতিবাদে শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকবৃন্দের সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবের হুমায়ুন কবীর বালু মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজের ইংরেজি প্রভাষক মোঃ রফিকুল ইসলাম। এসময় তিনি তার লিখিত বক্তব্যে বলেন,
দীর্ঘ ১৫ (পনেরো) বছর ধরে প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন সভাপতি, প্রধান শিক্ষক মোঃ বাদশা খান ও সহকারি প্রধান শিক্ষক গাউচ উদ্দিন শিকদারের একচ্ছত্র ক্ষমতার দাপটে সাধারণ শিক্ষক ও কর্মচারীরা তাদের মতামত প্রকাশের সুযোগ পায়নি। এমনকি অন্যায়ের সামান্যতম প্রতিবাদ করলে গুম, চাকরিচ্যুত সহ বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেয়া হতো। শিক্ষক কর্মচারীদের সাথে শিষ্টাচার বর্হিভূত আচরণ করা সহ ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদেরকে দিয়ে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজ করাতে বাধ্য করতো এবং অপারগতা প্রকাশ করলে বিভিন্নভাবে মানসিক নির্যাতনের শিকার হতো। এছাড়াও অর্থ আত্মসাৎ, প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে আবাসন রক্ত চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের কাছ থেকে বিদ্যুৎ বিল বাবদ অর্থ গ্রহণ করলেও বিদ্যালয় ফান্ডে জমা না করা, ২ লক্ষ টাকা ফান্ডের জমা দেয়ার বিপরীতে গভর্নিং বডির দাতা সদস্য সরফুজ্জামান টফিকে অন্তর্ভুক্ত করলেও তার কাছ থেকে প্রাপ্ত অর্থ বিদ্যালয়ে জমা না দেয়া সহ বিভিন্ন উপায়ে অর্থ সংগ্রহ করলেও বিদ্যালয় কোষাগারে জমা না করে নিজেরাই তা ভোগ করেছেন।