1. news@sangjogprotidin.online : ADMIN : ADMIN ADMIN
  2. info@www.sangjogprotidin.online : দৈনিক সংযোগ প্রতিদিন :
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৩:৫৫ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি :
জরুরী সাংবাদিক নিয়োগ চলছে আপনার কাছে একটি দুর্দান্ত সুযোগ! "সংযোগ প্রতিদিন" সংবাদপত্রে জরুরী ভিত্তিতে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে।

সাতক্ষীরায় মেগা প্রকল্পে শত শত কোটি টাকা হরিলুট ‍: প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৫

শ্যামনগর প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ‌ইউনিয়নে‌‍‍। ১০৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে, মেগা প্রকল্পে শত শত কোটি টাকা দুর্নীতি হয়েছে বলে চঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে এর সাথে জড়িত কর্মকর্তা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ট্যাক্সসের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া শুধু মাত্র সময়ের ব্যাপার,,সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলার বুড়ি গোয়াল ইউনিয়নের জাপান সরকারের দেওয়া ৯৭কোটি টাকা বরাদ্দ হরিলুট হয়েছে গেছো খুঁজতে বেরিয়ে আসলো গোবরা সাপ,, প্রাপ্ত তথ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাগজপত্র জানা যায় সাতক্ষীরা জেলার পানি উন্নয়ন বোর্ডের বুড়ি গোয়ালিনী ইউনিয়নে জিও বস্তা ডাম্পিং বলাকা স্থাপন ও রাস্তা সংস্কারের বাবদ জাপান সরকার ৯৭ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে,, এই কাজটি সাতক্ষীরা পানি ‌উন্নয়ন বোর্ড শ্যামনগর উপজেলা ‌সহকারী প্রকৌশলী ফরিদুল ইসলামকে সার্বিক দায়িত্ব দিয়েছে,, গত কয়েকদিন লেখালেখি হচ্ছে ফরিদুল ইসলাম ঈদের দুই দিন আগে জিও বস্তা বিক্রয় করে ২৫ লক্ষ টাকা নিয়ে গেছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোন কর্মকর্তারাই জানার আগে ভোররাতেই ঘটনাস্থল থেকে লোপাট হয়েছেন,,, এই সমস্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই প্রতিবেদক কে চ‍‍‌‍খুঁজতে যাইয়ে গোবরা সাপের সন্ধান মিলেছে,, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নাম প্রকাশনা ‌করা একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন বুড়ি গোয়ালিনী ইউনিয়নে ৯ লক্ষ্য ৫০ হাজার ডাম্পিংয়ের বস্তা,, কিন্তু ড্যাম্পিং হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ বাকি সাড়ে তিন লক্ষ জিও বস্তা ডাম্পিং না করে কাজের দায়িত্বে থাকা উপসহকারী প্রকৌশলী ফরিদুল ইসলাম মন্ত্রণালয়ের ট্যাগ ফর্সের অফিসারদের সাথে যোগাযোগ করে তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার বস্তা ডাম্পিং না করে ১২ কটি ৯৫ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছে,, প্রতিটি বস্তার মূল্য সিডিউলে ৩৭০ টাকা, এটা একদিনের কাজ নয় গত ৫আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ‌‌‌অন্তর্বর্তী সরকার মেগা প্রকল্পের খোঁজখবর নেওয়ার আগেই এবং দেশে নানান পরিস্থিতি থাকায় কেহ দেখার লোক না হওয়ায় এই গণ ডাকাতি করেছে, যাহা তদন্ত হলে সত্যতা বেরিয়ে আসবে,, তাছাড়া ওই প্রকল্পে প্রায় সাড়ে ১০ লক্ষ ৫০ হাজার ব্লক ‌স্থাপনের বরাদ্দ রয়েছে,, এছাড়া মাটির কাজে ‌প্রায় বিশ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে স্থানীয়রা জানান মাটির কাজে পুরানো রাস্তার সলভ কেটে ‌‌মেজারমেন্টে মিলিয়ে দিচ্ছে,, এখানেও পুকুর চুরি ‌‌করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ‌শ্যামনগরের সহকারী প্রকৌশলী ফরিদুল ইসলাম এর সাথে জড়িত রয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের শ্যামনগরের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ইমরান সরদার,, এদিকে গাবুরা মেঘা প্রকল্পের ২কোটি টাকা বরাদ্দের একটি খাল খননের দায়িত্বে ছিলেন শ্যামনগর উপসহকারী প্রকৌশালী ফরিদুল ইসলাম সেখানে মাত্র ১৩ লক্ষ টাকার কাজ করে পানি উত্তোলন করে দিয়েছে আর বাকি টাকা আত্মসাৎ করেছে ট্যাগ ফোর্স উপসহকারী প্রকৌশলী ফরিদুল ইসলাম উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী ইমরান সদ্দার স্থানীয় ইউনিয়নের আনসার আলী ৩৩ আবু বক্কর ৫৫ আমজাদ হোসেন ৪৩ মোকসেদ মোল্লা ৩৫ রেজাউল করিম ৫৬ আনোয়ার হোসেন ৪৩ মোতালেব গাজী ৬৫ শামসুর রহমান ৫৩ ইয়াকুব আলী ৬৫ মানিক মোল্লা ৫৪ মিকাইল হোসেন ৫৩ মিজানুর রহমান ৫৫ হায়দার আলী ৮৩ আব্দুল জলিল ৪০ খোকন মোল্লা ৩৫ ঝামেলা খাতুন ৪৩ শামসুন্নাহার ৫৫ আনোয়ারা বেগী ৪৩ খাইরুন্নেছা ২২ আবু তালেব ৫৩ আবুল খায়ের 35 আব্দুল হাকিম ৪৭ আব্দুস সাত্তার ৩৫ ও বুড়িগালেন ইউনিয়নের আব্দুর রউফ ৫৫ মোস্তাফিজুর রহমান ৩৫ আমিনুর রহমান ৪৯ আব্দুল খালেক ৩২ রেজাউল করিম ৩৬ আজিজুর রহমান ৪৫ শওকত হোসেন পঞ্চান্ন দিদারুল ইসলাম ৬৩ মনোহারখা ৫৫ আব্দুল মালেক ৫৩ শফিকুল ইসলাম ৫৩ সোহরাব হোসেন পঞ্চান্ন আবু তাহের ৪৭ ওসমান গনি ৩৫ গোবিন্দ মন্ডল ৫৫ রাধাকান্ত মন্ডল ৫৩ নাথ মন্ডল ২৫ মনোরঞ্জন মন্ডল ৫৩ মানিকচাঁদ মন্ডল ৪০ হরেন্দ্রনাথ মন্ডল ৫৩ ভোলানাথ মন্ডল ৪২ মোকসেদ আলী ৪৩ মজিবর রহমান ৪৫ আব্বাস আলী ৬৫ সানোয়ার হোসেন ৫৫ মমতাজ বেগম ৪০ লক্ষ্মী রানী ৪২ আরতি রানী ৩৫ কনক লতা ৪০ মাহমুদুর রহমান ৪৩ নুরুল ইসলাম ৫৫ কালিপদ মন্ডল ৬৩ রজব আলী গাজী ৫২ লিয়াকাত হোসেন ৩২ তে জামাত দিন ৬৫ আইয়ুব আলী মোল্লা মোকসেদ আলী। তাইজুল ইসলাম ৪৩ হাসান আলী ৫৩ জয়নাল গাজী ৩২ মনসুর আলী ৫৩ আব্দুর রাজ্জাক ৫৫ আকবর হোসেন ৪৩ সানোয়ার হোসেন ৫২ ওবায়দুল করিম ৬৩ আনসার আলী ৪২ রহমত আলী ৪৫ নজরুল ইসলাম ৬৩ মালের ঢালী ৫৫ ইকবাল হাসান ৩৩ এই সমস্ত প্রত্যক্ষদর্শীরা এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বিস্তারিত তথ্য নিশ্চিত করেছে,, এই তিনদিন ধরে সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের দুর্নীতির খবর একাধারে প্রকাশ হচ্ছে সে কারণে সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সালাউদ্দিন আহমেদ সহ সকল কর্মকর্তা কর্মচারীর মোবাইল ফোন বন্ধ রেখেছে। ফোন রিসিভ করছে না পান উন্নয়ন বোর্ডের দক্ষিণ অঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী বিদ্যুৎ কুমার সাহা, এ ব্যাপারে এলাকার এবং উপজেলার অধিকাংশ জনপ্রতিনিধি ও সর্বস্তরের জনগণ এই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম প্রিন্স রেজা ও উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী ইমরান সরদার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে দাবি জানিয়েছেন এবং তাদেরকে চাকরি থেকে বাধ্যতামূলক অবসরের দিয়ে ‌ঘটনার আসল রহস্য উন্মোচন করার জন্য এলাকাবাসী জর দাবি জানিয়েছে সাথে সাথে এই তিন রাঘববোয়ান দুর্নীতিবাজ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাকে গ্রেফতারের দাবি তুলেছে,, এদিকে গাবুরায় ‌ইউনিয়নে মেগা প্রকল্পে শত শত কোটি টাকা হরি লোট হয়েছে এই সমস্ত কাজে যে সমস্ত কর্মকর্তারা জড়িত রয়েছে সকলকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার গণদাবি উঠেছে,,, গাবুরা ইউনিয়নেও বস্তা ড্যাম্পিং প্রায় ৫লক্ষ ৩০ হাজার বস্তা ডাম্পিং না করে এই সমস্ত অভিযুক্ত ব্যক্তিরা টাকা লুটপাট করে ভাগাভাগি করে নিয়েছে ঘটনাটি এখন এলাকায় আয়নার মতো পরিষ্কার হয়ে গেছে,, এদিকে এলাকাবাসী? ওই সমস্ত দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারের ‌ব্যবস্থা নিয়ে নতুন করে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে কাজ দুটি শেষ করার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানিয়েছে,, সবচেয়ে দুর্নীতি করেছে পাঁচই আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর দেশে আইন-শৃঙ্খলার বেশ কিছুদিন অবনতি থাকায় এবং নতুন অন্তরপতি কালীন সরকার মেগা প্রকল্পের খোঁজখবর নিতে বিলম্ব করায় এই দুর্নীতি সংগঠিত হয়েছে এই দুর্নীতির সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী শুভেন্দ্রনাথ বিশ্বাস উপবিভাগীয় প্রকৌশলী ইমরান সরদার উপসহকারী প্রকৌশলী প্রিন্স রেজা উপসহকারী প্রকৌশলী ফরিদুল ইসলাম উপসহকারী প্রকৌশলী রমিত হোসেন শফিকুল ইসলাম এবং ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও ট্যাগ ‌ফর্সের প্রতিনিধিরা, যে দুর্নীতিরাই করলে তাড়াতাড়ি ধরা পড়ে না ঠিক সেই দুর্নীতি টাই করেছে কারণ জিও বস্তা ‌ ডাম্পিং এমন একটি কাজ বালিভরে বস্তা নদীতে ফেলে দিলে আর কোন প্রমাণ থাকে না বাকি কাজ কাগজপত্র তৈরি করে নিয়েছে এভাবেই গাবুরা মেগা প্রকল্পের শত শত কোটি টাকা লুটপাট করেছে এই সমস্ত লুটেদের ‌দল তাছাড়া সরকার প্রতি বছর জরুরী ভিত্তিক কাজ করার জন্য যে অর্থ দিয়ে থাকেন তার ১০% অর্থর কাজ হয় না সব টাকা এই দুর্নীতিবাজরা এভাবেই দুর্নীতি করে নিজেদের আখের গুছিয়ে নিচ্ছে,, যার কারনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভেড়ি বাদ বারবার ভাঙছে আর উপকূলীয় মানুষ গবাদি পশু চিংড়ি ঘের ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এর যেন একমাত্র দায়ী পানি উন্নয়ন বোর্ডের এই সমস্ত দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা,, আজ যদি এই প্রকল্পের সাথে স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিতিদের দেখভাল করার দায়িত্ব থাকতো তাহলে কোন কায়দায় এই দুর্নীতি সংঘটিত হতো না এ ব্যাপারে গাবুরা ‌ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান  মাসুদুল আলম বলেন কাজ দেখা তো দূরে যাক কাজের পাশ দিয়েও আমাদের চলতে দেয় না আমি এই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনগণ আমাকে ভোট দিয়েছে আবার ইউনিয়নে একটি মেগা প্রকল্প হচ্ছে অথচ সেখানে আমার কোন ভূমিকা রাখেনি পানি উন্নয়ন বোর্ড তারা এককভাবে যা ইচ্ছা তাই করা যাচ্ছে ওনারা বস্তা পরতেছে আবার ওনারা বস্তা গুনতেছে আবার ওনারা বস্তা পানিতে ফেলাচ্ছে আবার উনারা খাতা পত্র ঠিক করে নির্বাহী প্রকৌশলীদের অফিসে পাঠাচ্ছে তাহলে এখানে শত শত কোটি টাকা দুর্নীতি হয়েছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে সেটি একেবারেই সত্য, কথা হয় বুড়ি গোয়ালে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নজরুল ইসলামের সাথে তিনি এই প্রতিবাদককে বলেন আপনাদের লেখার প্রতিবেদন দেখলাম তার চেয়ে অধিক দুর্নীতি হয়েছে যার কারণে আমি আমার ইউনিয়ন পরিষদের সদস্যরা স্থানীয় জনগণকে সাথে নিয়ে মানববন্ধন সংবাদ সম্মেলন প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছি কিন্তু কোন অগ্রগতি এখনো হয়নি,,এ ‍‌‌‌ব্যাপারে মুঠোফোনে কথা হয় পানি উপদেষ্টা মহোদয়ের ‌সাথে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন শুধু গাবুরা মেগা প্রকল্পে নয় আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সব মেগা প্রকল্পে লুটপাট হয়েছে আমরা অতি দ্রুত সাতক্ষীরা জেলার গাবুরা ইউনিয়নে টেকসই মজবুত ভেরিবাদের কাজ তদারা কি করার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে টেক্সফস বাদে অন্য প্রতিনিধি পাঠাবো এবং দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকও বিষয়টি অনুসন্ধান করবেন বলে দুর্নীতি দমন কমিশন থাকে জানিয়েছেন,দুর্নীতির সত্যতা এর সাথে যারা জড়িত ছিলেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রতিনিধি টেক্সফোর ্স সবার বিরুদ্ধে আইনের দার ‌গড়ায় দাঁড় করানো হবে একটি মেঘা ‌প্রকল্পের টাকা আত্ম সাত কিম্বা অপচয় হতে দেওয়া যাবে না।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সংযোগ প্রতিদিন
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট