সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : বগিত কয়কেদনি ধরইে গণমাধ্যমরে সামনে এসছেে র্ঘুণঝিড় শক্তরি কথা। জানা যাচ্ছ, চলতি মে মাসরে শষেরে দকিইে স্থলভাগে আছড়ে পড়তে চলছেে আরব সাগর ও বঙ্গোপসাগরে তরৈি হওয়া র্ঘূণঝিড় শক্ত। প্রবল ক্ষমতাশালী হয়ইে সাইক্লোন আছড়ে পড়বে বলে এখন আশঙ্কা করা হচ্ছ।আবহাওয়ার র্পূবাভাস বলা হয়ছে, র্ঘূণঝিড় ‘শক্ত’২৭ ম’ের মধ্যে স্থলভাগে আঘাত হানতে পার।ে সম্ভাব্য আঘাতরে এলাকা ভারতরে ওড়শিা উপকূল থকেে বাংলাদশেরে চট্টগ্রাম উপকূল র্পযন্ত বস্তিৃত। তবে সবচয়েে বশেি ঝুঁকরি মধ্যে রয়ছেে বাংলাদশেরে খুলনা বভিাগ এবং ভারতরে পশ্চমিবঙ্গ উপকূল। তবে বঙ্গোপসাগরে যে পরবিশে তরৈি হচ্ছ, তা র্ঘূণঝিড় সৃষ্টরি জন্য অনুকূল বলে জানয়িছেে ভারতীয় গণমাধ্যম। পরস্থিতিি যমেন যাচ্ছ,এতে করে র্ঘূণঝিড় তরৈি হওয়া সময়রে ব্যাপার মাত্র। তাই সবাইকে আগাম সর্তকতা অবলম্বনরে আহ্বান জানানো হয়ছে।র্ঘূণঝিড়টি যদি বাংলাদশেরে দকিে এগয়িে আস,তাহলে উপকূলীয় এলাকায় ঝড়ো হাওয়া, ভারি বৃষ্টি এবং জলোচ্ছ্বাসরে আশঙ্কা রয়ছে।এতে মানুষরে জীবন ও সম্পদরে ক্ষতরি ঝুঁকি বাড়ব।েবভিন্নি মাধ্যম থকেে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদশেে আঘাত হানা গ্রীষ্মমন্ডলীয় র্ঘূণঝিড়রে ফলে বভিন্নি সময়ে বাংলাদশেে প্রায় ১.৫৪ মলিয়িন মানুষ নহিত হয়ছে। র্ঘূণঝিড় ‘শক্ত’ির ভয়াবহতা অনুধাবন করতে পারছনে আবহাওয়া বশিষেজ্ঞরা। তাদরে কউে কউে বলছনে, “বঙ্গোপসাগরে র্ঘূণঝিড় শক্তি ২০২৫ সালরে প্রথম বড় ঝড় হতে পার”এবং “র্ঘূণঝিড় শক্তি ২০২৫ পশ্চমিবঙ্গ এবং বাংলাদশেে ভারী বৃষ্টপিাত আনতে পার।” বশিষেজ্ঞরা উপকূলীয় এলাকার মানুষদরে এখন থকেইে সর্তক থাকার পরার্মশ দচ্ছিনে। বশিষে করে মাছ ধরার ট্রলার ও নৌকাগুলোকে নরিাপদ স্থানে রাখার পরার্মশ দওেয়া হচ্ছ। এছাড়া র্ঘূণঝিড় আঘাত হানার আশঙ্কায় যে কোনো সময় আশ্রয়কন্দ্রেে যাওয়ার জন্য মানসকিভাবে প্রস্তুত থাকার কথাও বলা হয়ছে। র্অথাৎ র্ঘূণঝিড় ‘শক্ত’ির মোকাবলিায় নজিদেরে র্সবাত্মক শক্ত বলয় গড়ে তোলা অত্যাবশ্যক।বছর ঘুরে মে মাসইে আবারও দখো দচ্ছিে র্ঘূণঝিড়রে শঙ্কা। গত বছররে ২৭ মে উপকূলজুড়ে তা-ব চালয়িছেলি র্ঘূণঝিড় রমিাল। এর আগওে মে মাসইে আঘাত হনেছেে আম্ফান-এর মতো বধ্বিংসী র্ঘূণঝিড়। পরসিংখ্যান বলছ,গত পাঁচ বছরে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট সাতটি শক্তশিালী র্ঘূণঝিড়রে মধ্যে পাঁচটইি ছলি মে মাস। এবারও মাসরে শষে দকিে বঙ্গোপসাগরে ন¤িœচাপ সৃষ্টি হয়ে তা র্ঘূণঝিড়ে রূপ নতিে পারে বলে আবহাওয়া অধদিপ্তর সর্তকতা জারি করছে।সম্ভাব্য র্ঘূণঝিড়টি ২৭ থকেে ৩০ ম-ের মধ্যে উড়ষ্যিা-ময়িানমার সীমান্তর্বতী উপকূলে আঘাত হানতে পার।একই সময় আরব সাগরওে আরকেটি র্ঘূণঝিড় সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়ছে। বশিষেজ্ঞরা বলছনে, মে মাসরে আবহাওয়াগত প্রবণতা অনুযায়ী উপকূলীয় অঞ্চলে সর্তকতা, ত্রাণ প্রস্তুতি এবং সম্ভাব্য ঝুঁকপর্িূণ এলাকাগুলোর জন্য আগাম ব্যবস্থাগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়ছে।অতীতে দখো গছে, মে মাসে র্ঘূণঝিড়রে ভয়াবহতা সবচয়েে বশেি প্রাণ ও সম্পদহানরি কারণ হয়ে দাঁড়য়িছে।এদকিে ঝুঁকপর্িূণ বাঁধ নয়িে আতঙ্কে আছনে সাতক্ষীরার উপকূলরে বাসন্দিারা। তাদরে আশঙ্কা, র্ঘূণঝিড় শক্তি আঘাত হানলে বাঁধ ভঙেে আবারও তাদরে এলাকা প্লাবতি হতে পার।জলোর শ্যামনগর ও আশাশুনি উপজলোসহ বভিন্নি এলাকার জরার্জীণ বড়েবিাঁধ তাদরে এ আশঙ্কার কারণ। সাতক্ষীরা উপকূলে পানি উন্নয়ন র্বোডরে আওতায় ৮০০ কলিোমটিার বড়েবিাঁধ রয়ছে।ে এর মধ্যে ৩০টরিও অধকি পয়ন্টেরে বড়েবিাঁধ ঝুঁকপর্িূণ অবস্থায় রয়ছে। উপকূলরে মানুষরে র্দীঘদনিরে দাবি টঁেকসই বড়েবিাঁধ। এখনো টঁেকসই বাঁধ নর্মিাণ করা হয়ন।ফলে র্দুযােগ এলইে আতঙ্কে বুক কাঁপে উপকূলবাসীর। উপকূলরে অন্তত নয়টি পয়ন্টেে ৬কলিোমটিার উপকূলরক্ষা বড়েবিাঁধ মারাত্মক ঝুঁকপর্িূণ অবস্থায় রয়ছে।সামান্য জলোচ্ছ্বাসে এসব পয়ন্টেে বড়েবিাঁধ ভঙেে প্লাবতি হতে পারে দুই উপজলোর বস্তর্িীণ জনপদ। প্রশাসনরে পক্ষ থকেে ঝুঁকি হ্রাসে যথাযথ পদক্ষপে গ্রহণ করা হব।এমনটি আমাদরে প্রত্যাশা।